হোম 2021-02-10T17:02:41+06:00

এক নজরে বিশ্ব বাংলার চিন্তা

বিশ্ব বাংলা” একটি ধর্মনিরপেক্ষ এবং অরাজনৈতিক সংগঠন, যা বিশ্বাস করে অর্থনৈতিক মুক্তিই হচ্ছে বাংলাদেশের সকল সমস্যার একমাত্র সমাধান। তাই আমেরিকা, ইউরোপ, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন কোম্পানি হাত বাড়িয়ে দিয়েছে উদ্যোক্তা বানানোর জন্য, এবং উদ্যোক্তাদের সাথে কাজ করার জন্য।

বিশ্ব বাংলা” কোনো অংশীদার, বিনিয়োগকারী কিংবা কারও অনুদান প্রত্যাশী নয়, কারণ বিশ্ব বাংলা একটি গ্রুপ অব কোম্পানী দ্বারা পরিচালিত যারা ৩৫ বছরেরও অধিক সময় ধরে আমেরিকা, ইউরোপ, মিডল ইস্ট ও বাংলাদেশে ব্যবসা করে আসছে, এবং এর ভিশন সফল করার জন্য অত্যন্ত আন্তরিকতার সাথে নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছে।

বিশ্ব বাজারে মানসম্পন্ন বাংলাদেশি পণ্য বাজারজাতকরনের লক্ষ্যে “বিশ্ব বাংলা” স্থানীয়ভাবে ও আন্তজার্তিকভাবে সচেতনতা সৃষ্টি করে যাবে, যাতে বাংলাদেশি পণ্য বিশ্ব বাজারে আরও বেশি প্রতিষ্ঠা পায়। এই লক্ষ্যে এটি একটা ফেসবুক গ্রুপও পরিচালিত করে যাচ্ছে।

এক নজরে বিশ্ব বাংলা’র ভিশন

একটা ব্যবসা দাড়ঁ করানো খুবই চ্যালেন্জিং একটা ব্যাপার। ব্যবসা করতে এসে অনেকেই সর্বস্ব হারিয়ে বসে। এমনকি আমেরিকার মত দেশেও। একটা জরিপে দেখা গেছে, শুধু আমেরিকাতেই প্রতি দশজনে মাত্র একজন সফল হয়। আমেরিকাতে অধিকাংশ মানুষ সারাজীবন চাকুরী বা ব্যবসা করার পর শেষ বয়সে এসে ’কনসালটেন্ট’ বা পরামর্শক হিসেবে কাজ করে উদ্যোক্তাদের সঙ্গে।

কিন্তু যথাযথ অভিজ্ঞতা নেই এমন কনসাল্টেন্টদের থেকে উপদেশ নিলে কখনো কখনো মারাত্মক ঝুঁকির সম্মুখীন হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কাজেই, কোন ব্যাক্তিকে মেন্টর হিসেবে অনুসরণ করার আগে তাদের ব্যাকগ্রাউন্ড ও যোগ্যতা ভালো করে যাচাই করা দরকার, এবং কমপক্ষে ১৫-২০ বছর বা তারও বেশী অভিজ্ঞতা আছে, এবং যার সফলতার হার বেশী, এমন কাউকেই মেন্টর বা অনুকরণীয় আদর্শ বলে মানা উচিৎ। তারাই হতে পারে উদ্যোক্তাদের জন্য শতভাগ নিরাপদ পরামর্শক।

সোয়েল মোল্লার পরিচয়

সোয়েল মোল্লা’ ছাত্র অবস্থা থেকেই তিনি নিজেকে একজন সফল ব্যবসায়ী হিসেবে গড়ে তুলেছেন। তিনি একজন অভিজ্ঞ ব্যক্তি, যার রয়েছে দীর্ঘ ৩৫ বছরের সফল ব্যবসায়িক অভিজ্ঞতা। সোয়েল মোল্লা’ ধাপে ধাপে বেশ কিছু কোম্পানী প্রতিষ্ঠা করেছেন টানা ৩৫ বছরের নিরলস পরিশ্রম দ্বারা।

তার প্রতিষ্ঠিত প্রত্যেকটি কোম্পানীই অত্যন্ত সফলতার সাথে ব্যবসা করছে। তিনি Access Printing Solutions সহ আরো বেশ কিছু সফল কোম্পানীর প্রতিষ্ঠাতা এবং CEO যার শাখা আমেরিকা, আরব আমিরাত ও বাংলাদেশে অবস্থিত। তিনি অত্যন্ত কৃতিত্বের সাথে আমেরিকা থেকে স্কুল এবং ইউনিভার্সিটি গ্র্যাজুয়েশন সম্পন্ন করেন ।

তার উল্লেখযোগ্য স্বীকৃতিগুলো হলোঃ

    • “National Honor Society” (High School, USA),
    • “Who’s Who among Rising Young Americans” (Work/Business, USA),
    • “Phi Alpha Psi National Honorary Printing Fraternity” (University, USA),
    • “Dean’s Lists” (University, USA), ইত্যাদি।

তিনি বিশ্বের নাম্বার ওয়ান আইটি বেইজড ইমেজ ম্যানিপুলেশন কোম্পানীতে কাজ করেছেন, যা ওয়াশিংটন ডিসিতে অবস্থিত। সেখানে বিশ্বের প্রায় ১৫০ টা পাবলিকেশন্স এর কাজ হতো যাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো Newsweek, Time, National Geographic, Smithsonian, Vanity Fair, US News and World Report, The National Journal, National Review, The New Republic, Nation’s Business Magazine ইত্যাদি ।

ক্লায়েন্ট পোর্টফোলিওঃ

তার প্রতিষ্ঠিত ও পরিচালিত “এক্সেস প্রিন্টিং সলিউশন্স” কোম্পানীটি আরব আমিরাতে বহু বছর ধরে প্রিন্টের কালি উৎপাদন করে আসছে, এবং এর পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতেও ২১ বছর ধরে কালি এবং বিভিন্ন প্রকারের ক্যামিকেল সরবরাহ করে আসছে।

ACCESS PRINTING SOLUTIONS হচ্ছে ইতালির বিখ্যাত ম্যানুফেকচারার “ইংক মেকার” এবং বিশ্ববিখ্যাত Futamura Group, UK এর এজেন্ট ও ডিসট্রিবিউটর! ফাতামুরা ইউকে হচ্ছে degradable cellulose films এর সর্ববৃহৎ উৎপাদনকারী।

এছাড়াও বিশ্বের নামকরা সব ব্র্যান্ডকে প্রিন্টের কালি এবং বিভিন্ন ধরনের ক্যামিকেল সাপ্লাই দিয়ে আসছে। যাদের মধ্যে রয়েছে Pepsi, Coca Cola, McDonald, Burger King, KFC, Lipton, Nestle, Federal Express, DHL, Aquafina, Lulu, Sadia, Alokozay, CO-OP, Dahabi, Saravana, Dubai Duty Free সহ আরো অনেক আন্তজার্তিক ব্র্যান্ড।

সোয়েল মোল্লা কর্তৃক পরিচালিত বাংলাদেশ এবং আমেরিকা ভিত্তিক ইনফরমেশন টেকনোলজি বেজড ইমেজ ম্যানিপুলেশনের কোম্পানি “কালার এক্সপার্ট ইন্টারন্যাশনাল” বর্তমানে ইমেজ ম্যানুপুলেশন সেবা দিচ্ছে বিশ্বের অনেক লিডিং কোম্পানিকে যেমন- Apple, Amazon, Vogue, Elle Magazine, Perry Ellis, Tommy Hilfiger, Nike, Macy’s, Lacoste, Polo, Puma, Reebok, Adidas, Kappa, Chiemsee, Sasson, Hogan, Harpers, H&M, Nordstrom, Victorinox Swiss Army, Diesel, Boss, Armani, Fossil, Gucci, Nixon, Cole Haan, Sony, Mac, Samsung, Panasonic, Philips, Gillette and many more.

৮০’র দশকে জনাব সোয়েল মোল্লার কোম্পানি “Bengal গ্রাফিক্স” এবং “থ্রিপিআই (3PI)” কাজ করতো বিশ্বের স্বনামধন্য সব কোম্পানীর সাথে যাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলোঃ

    • RR Donnelley (এটি বিশ্বের সর্ববৃহৎ প্রিন্টিং কোম্পানী)
    • Nation’s Business Magazine (ইউএস চেম্বার অব কমার্স কর্তৃক প্রকাশিত এবং বিশ্বের সর্বাধিক প্রচলিত বিজনেস ম্যাগাজিন)
    • Washingtonian Magazine,
    • Rolls Royce ইত্যাদি ।

বড় বড় কিছু কাস্টমারের কারণে মাত্র ৩ বছরে “বেঙ্গল গ্রাফিক্স” এবং “থ্রিপিআই (3PI)” আমেরিকার ১৭তম বৃহৎ ইমেজ ম্যানিপুলেশন এবং প্রিপ্রেস কোম্পানিতে পরিণত হয়। সেসময় “বেঙ্গল গ্রাফিক্স” এবং “থ্রিপিআই (3PI)” কে নিয়ে প্রিন্টিং এবং পাবলিশিং সম্পর্কিত ম্যাগাজিনে ফিচারহয়েছিলো ।

বাংলা ভাষায় বিশ্ববাংলার অবদান

৮০’র দশকের দিকে “বিশ্ব বাংলা” পারসোনাল কম্পিউটার ও ম্যাক কম্পিউটারে ব্যবহার উপযোগী বাংলা সফ্টওয়্যার প্রনয়ন করেছিলো। তৎকালীন সময়ে একমাত্র বিশ্ববাংলাই বাংলা ভাষার প্রত্যেকটি বর্ণকে সর্বোচ্চ রেজুলেশন সম্পন্ন বর্ণ হিসেবে আইবিএম ও ম্যাক কম্পিউটারে বাংলা সফ্টওয়্যার ব্যবহারের উপযোগী করে রিডিজাইন করে, যাতে এই বর্ণমালাগুলোকে মোড়ক উপকরণ, বাজারজাতকরণ, বিজ্ঞাপন, টেক্সটাইল প্রিন্টিং, টি-শার্ট এবং সকল বাণিজ্যিক ও প্রকাশনার কাজে ব্যবহার করা যায়।

আর এই কাজটি করা হয় বিশ্বের প্রথম এবং অন্যতম আমেরিকান প্রিপ্রেস/ইমেজ ম্যানিপুলেশন কোম্পানীর মাধ্যমে যারা নিউজ উইক, টাইম, ন্যাশনাল জিওগ্রাফ্রিক এবং শত শত স্বনামধন্য প্রকাশনার কাজ করে।

বিশ্ব বাংলা দীর্ঘদিন ধরে ইচ্ছেকৃতভাবে সীমিত প্রচারণার মাধ্যমে অগ্রসর হচ্ছে। বর্তমানে এটি একটি পরিপূর্ন, স্বাতন্ত্র ও প্রতিষ্ঠিত সংগঠন, এবং বাংলাদেশের সাথে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ব্যবসা বাড়ানোর জন্য এটি সোয়েল মোল্লার নিজস্ব গ্রুপ অব কোম্পানী’জ এর সাথে কাজ করছে। বর্তমানে এই গ্রুপের অসংখ্য শ্রমিক বাংলাদেশ, দুবাই এবং আমেরিকার ভার্জিনিয়া শাখায় কর্মরত রয়েছেন। শুধুমাত্র বাংলাদেশ শাখাতেই রয়েছে ইউরোপ এবং আমেরিকার অনেক সন্মানিত গ্রাহক, যা বাংলাদেশের জন্য একটি গর্বের বিষয়।

বাংলাদেশের প্রথম ডিজিটাল ফটো স্টুডিও এর উত্থান এবং এর পেছনের ইতিহাস

ফটোগ্রাফীর কথা বলতে গেলে প্রথমেই বলতে হবে, ফটোগ্রাফীর প্রতি সোয়েল মোল্লার একটা আলাদা ঝোঁক রয়েছে। তিনি আমেরিকাতে বিভিন্ন স্কুল এবং ইউনিভার্সিটির ইয়ারবুকে হেড অব কালার ফটোগ্রাফি এবং ফটো এডিটর হিসেবে কাজ করেছেন, এবং বিশ্ব বিখ্যাত Hasselblad ক্যামেরা ব্যবহার করেছেন। উনার আমেরিকার বাসায় ফটো স্টুডিও এবং ফটো ল্যাব ছিল যেখানে সি-৪১ নেগেটিভ থেকে ফটো এবং তারপরে ই-৬ স্লাইড করা হতো।

সোয়েল মোল্লার বাবা প্রয়াত ড. রফিকুল করিম মোল্লা ‘১৯৬৩ সালের দিকে আমেরিকান প্রেস্টেজিয়াছ’, “ফুলব্রাইট” স্কলারশীপ নিয়ে উচ্চতর পড়াশোনার জন্য আমেরিকায় চলে গিয়েছিলেন। পড়াশোনা শেষ করে আমেরিকার উন্নত জীবনের হাতছানি উপেক্ষা করে তিনি বাংলাদেশে ফিরে আসেন এবং “গ্রাফিক আর্টস ইন্সটিটিউট” প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি “গ্রাফিক আর্টস ইন্সটিটিউট” এর প্রতিষ্ঠাতা প্রিন্সিপাল হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছিলেন। তাঁর এই অবদানের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে ও তাঁর স্মৃতির স্মরনে বিশ্ববাংলা চার বছর আগে “গ্রাফিক আর্টস ইন্সটিটিউটে” ১০ জন ছাত্রছাত্রীকে নিয়ে এক ফটোগ্রাফি ও উদ্যোক্তা তৈরির প্রতিযোগিতা’র আয়োজন করে এবং পরবর্তীতে বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার প্রদান করে।

এছাড়াও তিনি আমেরিকা থেকে বাংলাদেশে প্রথম প্রফেশনাল হাই এন্ড ডিজিটাল স্টুডিও সেটআপ করার জন্য এসেছিলেন। তখন তিনি Phase 1 এবং Scitex এর Leaf Camera ব্যবহার করতেন যা আজও প্রফেশনাল কোয়ালিটি এবং হাইএন্ড ডিজিটাল ক্যামেরা হিসেবে বিবেচিত হয়। কিছু ছবি দেওয়া হল।

বাংলাদেশের ডিজিটাল স্টুডিওটি স্থাপনের জন্য আমেরিকা থেকে সবচেযে ভাল মানের ডিজিটাল স্টুডিওর সব যন্ত্রপাতি নিয়ে এসেছিলেন তিনি এবং নিজহাতে স্টুডিও সেটআপ করেছিলেন। তিনি তখন সব ডিজিটাল ফটোগ্রাফি সম্পর্কিত প্রোডাক্ট, মডেলিং, মেকআপ সুপারভাইজড করতেন। সেই সময় প্রোডাক্ট বা মডেলিং ফটোগ্রাফি করার পর পরেই ক্লায়েন্ট তা দেখতে পারতো, নেগেটিভ ওয়াশ করার জন্য অপেক্ষা করতে হতো না। যা বাংলাদেশে তখন ছিলো প্রথম এবং এই প্রযুক্তির মাধ্যমে ডেস্কটপ পাবলিশিং ডিপার্টমেন্ট এডিটিং করার জন্য সঙ্গে সঙ্গে ইমেজ পেয়ে যেত। সেই সময় ছবি তুলে, নেগেটিভ করে তারপর প্রিন্ট করে বাছাই করতে হতো। ছবি পছন্দ না হলে আবার নতুন করে ছবি তোলা যেতো।

সেই সময় যত মূলধারার গায়ক-গায়িকা ছিলেন বাংলাদেশে, তারা সবাই এই কোম্পানিকে ব্যবহার করতো। যেমন জেমস, মনির খান সহ আরও অনেক নাম করা গায়ক গায়িকা ক্যাসেটের কাভার তৈরি করার জন্য এই কোম্পানিতে আসতেন। এখানে তখন রূপচাঁদা তেল এবং কেয়া সাবানের কাজও করা হতো। জনপ্রিয় অভিনেতা জনাব আফজাল হোসেনসহ আরও অনেক বিজ্ঞাপন নির্মাতারা কাজ পাঠাতেন। এসিআই এর মত আরও অনেক নাম করা ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানিও আমাদের ক্লায়েন্ট ছিল। জনাব সোয়েল মোল্লা তখন কোম্পানির মার্কেটিং, এবং ডিজিটাল স্টুডিওর দায়িত্বে ছিলেন।

বিশ্ববাংলা থেকে তিন বছর আগে ড. মোল্লার প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে “গ্রাফিক আর্টস ইন্সটিটিউটের” ১০ জন ছাত্রছাত্রীকে নিয়ে এক ফটোগ্রাফি প্রতিযোগিতা’র আয়োজন করা হয়েছিলো।

বাংলাদেশের রিটেইল আমদানী-রপ্তানি শিল্পে অবদান

বর্তমানে বিশ্ব বাংলা আমেরিকা, ইউরোপ সহ মিডল ইস্টের বিভিন্ন দেশে মানসম্পন্ন বাংলাদেশি পণ্য প্রমোশন এর ব্যাপারে মার্কেট গবেষণা করছে। বাংলাদেশের শ্রম মজুরি চীনের তুলনায় এক-তৃতীয়াংশ এবং আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের তুলনায় প্রায় অর্ধেক, কাজেই বাংলাদেশের তৈরি পণ্যের মূল্য অন্যদের তুলনায় কম।

এখানে উল্লেখ যোগ্য যে Color Experts International, Clipping Path India সহ ই-কমার্সে প্রায় ২০ বছর ধরে ব্যবসা করছে আর এই অভিজ্ঞতাই শেয়ার করছে গার্মেন্টস, টেক্সটাইল, ক্লথিং, গিফট আইটেমস সহ অন্যান্য পণ্যের প্রস্তুত কারক কোম্পানির সাথে, যার প্রচুর চাহিদা রয়েছে লোকাল এবং আন্তর্জাতিক মার্কেটে, যাদের মধ্যে অনেকেই রীতিমতো প্রথম সারির কাস্টমার। আমেরিকা, ইউরোপ এবং মধ্যপ্রাচ্যের মার্কেটে “কালার এক্সপার্টস ইন্টারন্যাশনাল” এর ইনফরমেশন টেকনোলজি বেজড ইমেজ ম্যানিপুলেশনের বহু কাস্টমার রয়েছে। যারা গার্মেন্টস, টেক্সটাইল, ক্লথিং, গিফট আইটেমসের কাস্টমার।

বিশ্ববাংলার সমাজসেবা ও জনকল্যান মূলক কার্যক্রম

আমরা এখানে এসিড ভিক্টিমস এবং সমাজের বিভিন্ন সুবিধাবঞ্চিত মানুষদের ট্রেইনিং দিয়ে স্বাবলম্বী করে তুলছি এবং বিভিন্ন দাতব্য ও সমাজসেবা মূলক কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করার চেষ্টা করছি।

আল্লাহ্ বলেছেন, দান করলে এমনভাবে করো যেন ডান হাত দিয়ে দান করলে বাম হাত জানতে না পারে। যেহেতু সাহায্য করে সেটা ফলাও করে প্রচার করলে আল্লাহ্র সন্তুষ্টি পাওয়া যায় না, সেহেতু আমাদের সকল চ্যারিটি কাজ করা হয় গোপনীয়তা বজায় রেখে। দাতব্য কর্মকান্ডের বিস্তারিত আমরা কখনো কোথাও প্রকাশ করি না। দাতব্য কাজে সহায়তা করার মাধ্যমে জনাব সোয়েল মোল্লা ও তাঁর পরিবার প্রগাঢ় মানসিক শান্তি লাভ করেন। মূলতঃ মানসিক শান্তি এবং স্রষ্টার সন্তুষ্ট লাভের উদ্দেশ্যই তিনি তাঁর সমাজসেবা ও জনকল্যান মূলক কার্যক্রমগুলো পরিচালিত করেন।

Group_of_Companies